সভায় শিক্ষক প্রতিনিধি নজরুল ইসলামকে আহবায়ক করে সহকারি শিক্ষক অভয় চন্দ্র ও অভিভাবক সদস্য মদন কুমার সিং সদস্য হিসেবে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্ত সাপেক্ষে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। সভায় উপস্থিত ছিলেন সহকারি প্রধান শিক্ষক দীপ্তি রাণী, শিক্ষক প্রতিনিধি শহিদুল ইসলাম, সহকারি শিক্ষক স্বরসতী বালা, অভিভাবক সদস্য আজিজুল ইসলাম ও এরশাদুল হক।
বীর মুক্তিযোদ্ধা কোম্পানী কমান্ডার সরদার আব্দুল হাকিম জানান, এসএসসি পরীক্ষা কেন্দ্র সচিব ও প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবহারিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের টাকার বিনিময়ে নম্বর বাড়ানোর অভিযোগ উঠে। এ ঘটনায় বিভিন্ন জাতীয় ও স্থানীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। এতে স্বনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির সুনাম ক্ষুন্ন হয়েছে।
তিনি জানান, প্রধান শিক্ষক তোজাম্মেল হোসেন মৌখিক ভাবে এসব স্বীকার করলেও দ্বিতীয়বারের কারণ দর্শনোর নোটিশের জবাবে অভিযোগটি মিথ্যা ও ভিত্তিহীন দাবী করেন। এবিষয়ে তিনি উদ্দেশ্য প্রণোদিত হয়ে মনগড়া লিখিত জবাব দিয়েছেন। এ সংক্রান্তে পুনরায় তাকে কারণ দর্শানো নোটিশ প্রেরণ এবং একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে এসএসসি ব্যবহারিক পরীক্ষায় শিক্ষার্থীদের টাকা নেওয়ার সংশ্লিষ্টতা পেলে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিধিমোতাবেক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এমআর
No comments:
Post a Comment