নিজস্ব সংবাদদাতাঃ
রংপুরের কাউনিয়া উপজেলার টেপামধুপুর ইউনিয়নের বুড়িরহাট গুচ্ছগ্রাম আদর্শ বাজারে পরিবেশক কর্তৃক চাপাতির কোপে জিএমই এগ্রো লিঃ এর সিনিয়র অফিসার আল আমিন গুরুতর আহত হয়ে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। ঘটনাটি ঘটেছে গত শনিবার (১৩ জুন) রাতে।
এলাকাবাসী ও থানার সূত্রমতে, গত শনিবার জিএমই এগ্রো লিঃ এর সিনিয়র অফিসার আল আমিনকে স্থানীয় পরিবেশক হাবিব ট্রেডার্স এর প্রোপাইটর হাবিবুর রহমান কোম্পানীর মালের বাকি ৮ লাখ টাকা দেয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। আল আমিনকে টাকাও সে দেয় কিন্তু টাকা দেয়ার পর পাশে ডেকে নিয়ে গিয়ে টাকার ব্যাগটি ফেরত চায়। সে না দিতে চাইলে মাহাবুব ও তার সহযোগিরা চাপাতি দিয়ে তার ঘাড়ে-মাথায় এলোপাথারি চোট মারে।
এতে আল আমিন মারাত্বক ভাবে রক্তক্ষরণ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে মাহাবুবসহ সহযোগিরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে কাউনিয়া হাসপাতাল ও পরে তার অবস্থার অবনতি হলে রংপুর মেডিকেলে ভর্তি করে। বর্তমানে রংপুর মেডিকেলে সে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। হাবিবুর রহমান বিশ্বনাথ গ্রামের জাকের বকতির ছেলে।
এ ঘটনায় জিএমই এগ্রো লিঃ এর এরিয়া সেলস্ ম্যানেজার মীর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে কাউনিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলা নং ০৬ তারিখ ১৪ জুন ২০২০। থানা অফিসার ইনচার্জ আজিজুল ইসলাম জানান, আসামী ধরার প্রক্রিয়া চলছে।
এলাকাবাসী ও থানার সূত্রমতে, গত শনিবার জিএমই এগ্রো লিঃ এর সিনিয়র অফিসার আল আমিনকে স্থানীয় পরিবেশক হাবিব ট্রেডার্স এর প্রোপাইটর হাবিবুর রহমান কোম্পানীর মালের বাকি ৮ লাখ টাকা দেয়ার কথা বলে ডেকে নিয়ে যায়। আল আমিনকে টাকাও সে দেয় কিন্তু টাকা দেয়ার পর পাশে ডেকে নিয়ে গিয়ে টাকার ব্যাগটি ফেরত চায়। সে না দিতে চাইলে মাহাবুব ও তার সহযোগিরা চাপাতি দিয়ে তার ঘাড়ে-মাথায় এলোপাথারি চোট মারে।
এতে আল আমিন মারাত্বক ভাবে রক্তক্ষরণ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লে মাহাবুবসহ সহযোগিরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে কাউনিয়া হাসপাতাল ও পরে তার অবস্থার অবনতি হলে রংপুর মেডিকেলে ভর্তি করে। বর্তমানে রংপুর মেডিকেলে সে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে। হাবিবুর রহমান বিশ্বনাথ গ্রামের জাকের বকতির ছেলে।
এ ঘটনায় জিএমই এগ্রো লিঃ এর এরিয়া সেলস্ ম্যানেজার মীর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে কাউনিয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলা নং ০৬ তারিখ ১৪ জুন ২০২০। থানা অফিসার ইনচার্জ আজিজুল ইসলাম জানান, আসামী ধরার প্রক্রিয়া চলছে।
-এমআর
No comments:
Post a Comment