বীর মুক্তিযোদ্ধা কোম্পানী কমান্ডার সরদার আব্দুল হাকিম জানান, শক্রমুক্ত করতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের
মরণপণ লড়াই আর মুক্তিকামী জনগণের দূর্বার প্রতিরোধে চূড়ান্ত বিজয়ের পূর্ব মুহুর্তে ১৯৭১ সালে ০৮ ডিসেম্বর পাক-হানাদার বাহিনী তিস্তা রেল সেতুর দক্ষিণ প্রান্তের প্রথম গার্ডারটি বোমা মেরে ভেঙ্গে ফেলে কাউনিয়া উপজেলার শেষ প্রান্ত বুড়ালের ব্রীজ পার হয়ে পীরগাছা উপজেলায় চলে যায়।
এরপর ০৯ ডিসেম্বর কাউনিয়া উপজেলার বালাপাড়া ইউনিয়নের ঢুষমাড়া চরে ও টেপামধুপুর ইউনিয়নের ভাঙ্গামাল্লী বুড়িরহাটে এবং হারাগাছ ইউনিয়নের হক বাজার টেলিফোন এক্সচেঞ্জে বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিজয় পতাকা উত্তোলন করা হয়।
তবে এ নিয়ে ভিন্নমত প্রকাশ করে অনেকে বলেছেন, কাউনিয়া হানাদার মুক্ত হয়েছে মুলতঃ ১৫ ডিসেম্বর। তাদের মতে, ১৫ ডিসেম্বর পাক-হানাদার বাহিনীর দখল মুক্ত হয়ে কাউনিয়া রেল ষ্টেশন, তকিপল হাট ও রেল গেটে সাদা পতাকা উত্তোলনের মধ্যদিয়ে কাউনিয়া স্বাধীন হয়েছে।
এমআর
No comments:
Post a Comment